চলুন কোটি টাকার মিডিয়া প্লানিং শিখে ফেলি …

হঠাৎ করেই আমার হাতে একটা প্রজেক্ট আসে। আমাকে নাকি ১০০ কোটি টাকা বিক্রি করতে হবে তাও আবার দুই মাসে। শুনেইতো আমি হা করে তাকিয়ে আছি সামনের মানুষটার দিকে। কাজটা করবো কিনা কথা দিতে পারছিনা বলে আসলে ও বাসায় ফিরতে ফিরতে সি.এন.জি তে বসে সিদ্ধান্ত নেই নাহ কাজটা চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিবো।

শুরুতেই বলি কাজটা আসলে কি। বাংলাদেশের একটা নামকরা ইউনিভার্সিটি মার্কেটিং গুরু ফিলিপ কটলারের একটা মেগা ইভেন্টের লোকাল পার্টনারশিপ পায়, এবং তাদের কাধে দায়িত্ব পড়ে ৫০০ টাকা করে ২০,০০,০০০  টিকেট সেল করার।

আসুন শুরুতেই সংখ্যাটা একবার দেখি। ৫০০*২০০০০০০= ১০০ কোটি।

এই কাল্পনিক ডিজিটটাকেই আমাদের বাস্তবে রুপ দান করার দায়িত্ব আসে আমার কাছে। সো শুরুতেই SWOT Analysis শুরু করলাম। সো এই ক্যাম্পেইনে যেটা আমাদের সব থেকে বড় ভিলেইন ছিল সেটা হল আমাদের সময় এবং স্টুডেন্ট নাম্বার।

আমাদের দিক থেকে সেই ইউনিভার্সিটির জন্য কিছু শর্ত ছিল।

শর্ত গুল হলো:

  1. একটা ডেডিকেটেড ল্যান্ডিং পেজ তৈরি করে দিতে হবে আমাদের। 
  2. Kottler কে নিয়ে আরেকটা ডেডিকেটেড পেজ এড করতে হবে সাইটে।
  3. পুরো সাইটটায় বাংলা এবং ইংরেজী দুইটা ল্যাংগুয়েজের সমন্বয়ে তৈরি করতে হবে।
  4. ল্যান্ডিং পেজে প্রয়োজনে ফেক নাম্বার দেখাতে হবে যে ১ লাখ রেজিষ্ট্রেশন ডান।
  5. সাইটে একটা পপ আপ দিয়ে কাউন্টডাউন দেখাতে হবে, আর এতোদিন বাকি। যেটা একটা FOMO হিসেবে কাজ করবে।
  6. বাংলাদেশের জেলা শহরের ইউনিভার্সিটি গুলোতে গিয়ে গিয়ে মার্কেটিং ডিপার্টমেন্টের টিচারদের আমাদের ক্যাম্পেইনে যুক্ত করা। যেনো স্টুডেন্টরা আমাদের ক্যাম্পেইন যে কোন মিডিয়াতে দেখেই যেনো ট্রাস্ট করে ফেলে।

এর পর আসেন কন্টেন্ট প্ল্যানিং:

  • যেহেতু এইটা একটা মার্কেটিং ইভেন্ট সো বাংলাদেশের টপ টপ মার্কেটার এবং এডুকেশনাল ইনফ্লুয়েন্সার দের কাছ থেকে ভিডিওকন্টেন্ট ক্রিয়েট করিয়ে তাদের দিয়ে শেয়ার তো দিতেই হবে এবং আমাদের পেজ থেকে পেইড প্রমোশানে যেতে হবে।
  • স্টুডেন্টদের মধ্যে ট্রাস্ট ইস্যু ক্রিয়েট করার জন্য ফিলিপ কটলার কে দিয়ে একটা ডেডিকেটেড ভিডিও কন্টেন্ট বানাতে হবে। যেটা বাংলাদেশের TG কে রিপ্রেজেন্ট করবে।
  • ফিলিপ কটলার এর সিগনেচার সহ একটা সার্টিফিকেট ডিজাইন করতে হবে এবং স্টুডেন্টদের এই সার্টিফিকেট সম্পর্কে এওয়ার করতে হবে।

এইবার আমরা ক্যাম্পেইন প্ল্যান এবং বাজেট নিয়ে ভাবা শুরু করলাম

প্রথমেই ভেবে দেখলাম যেহেতু অডিয়েন্সের সংখ্যাটা ২০ লাখ তার মানে আমাকে কম করে হলে ও ১ কোটি অডিয়েন্সের কাছে পৌঁছতে হবে। তারপর ও সংখ্যাটা আমার নিজের কাছেই কৌতুক মনে হচ্ছিল, কারণ ২০% কনভারসন রেট এইটা ভাই অনন্ত জলিলের পক্ষে ও সম্ভব না। কিন্তু এই খানে আমার কিরার কিচ্ছু নাই কারণ মার্কেটিং এ ইন্টারেস্ট রাখে এবং কটলার সাহেব কেচিনে এরকম ১ কোটি মানুষকে খুঁজে বের করাটাই আসলে অসম্ভবের পর্যায়ের একটা কাজ ছিলো। তারপর ও এইটা আমাদেরকে ট্রাই দিতেই হবে, উপায় নাই।

সো টোটাল ক্যাম্পেইনের বাজেট সেট করার জন্য আমরা খানিকটা অন্ধের মত অনুমান করে আগালাম কারণ মার্কেটিং এ আগ্রহ রাখে এবং কটলারকে চিনে সম্ভবত এই সংখ্যাটাই বাংলাদেশে ২০ লাখের ও কম রয়েছে বলে আমার ধারণা। সো এই ধারণাকে বাস্তবে রুপ দিতে আমরা ছোট একটা সার্চ শুরু করলাম।

রিসার্চ শেষে জানতে পারলাম, বাংলাদেশে মোট জেনারেল ইউনিভার্সিটি রয়েছে ১৩০ টি এবং ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি এর আন্ডারে কলেজ রয়েছে ২৩৬০ টি। প্রতিটি ইউনিভার্সিটি বা কলেজে যদি ১ম বর্ষ থেকে মাস্টার্স পর্যন্ত ৫০০ জন মার্কেটিং স্টুডেন্টও থাকে তবে মোট মার্কেটিং স্টুডেন্ট পেলাম ১৮ লাখ ৩৫ হাজার জন। যেইটা আমাদের টার্গেটের থেকে ও ১ লাখ ৬৫ হাজার জন কম।

এইটা কোন কথা

সে যাক এখানে আরো কথা আছে, আমার অভিজ্ঞতা বলে মেয়েরা মার্কেটিং ক্যারিয়ারে একদম ই ইন্টারেস্ট রাখে না। এবংবাংলাদেশের শহর অঞ্চল বাদ দিয়ে খুব একটা স্টুডেন্ট ফিলিপ কটালারের গুরত্ব বুঝে না এবং এদের মধ্যে বিরাট একটা অংশ আছে আবার ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি এর স্টুডেন্ট, and you know about them.

এইবার চলেন আরেকটা রিসার্চ দেখি। ফেসবুক এডস একাউন্টে গিয়ে সার্চ করলাম মার্কেটিং লিখে, লোকেশান দিলাম পুরো বাংলাদেশ, বয়স দিলাম ১৯-২৫, জেন্ডার দিলাম বোথ। এতে ফেসবুক আমাকে যে ডাটা দিলো তা হলো বাংলাদেশে ৬৯০০০০ অডিয়েন্স আছে যাদের এই ক্রাইটেরিয়া এর মধ্যে মার্কেটিং এ ইন্টারেস্ট রয়েছে।

যাক বাবা শেষ মেষ একটা বড় নাম্বার পাওয়া গেলো, কিন্তু লজিক দিয়ে বললে এই সংখ্যাটা একটা কাল্পনিক সং্খ্যাই বলা যায় কারণ এদের সবাই মার্কেটিং এর স্টুডেন্ট কিনা আম্রা জাানি না এবং এখানে ও ফিমেল, গ্রাম এবং ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ইস্যুটা রয়েই গেছে।

অডিয়েন্স যাই হোক, এই প্ল্যান এক্সিকিউশান করতেই হবে। সো চলেন পরের এক্সিকিউশান প্ল্যানটা দেখি।

আমাদের ক্যাম্পেইন ডিউরেশান = ৫০ দিন

আমরা ডিসিশন নিছি আমরা পুরো ক্যাম্পেইন ডিউরেশান কে মোট ২ ভাগে ভাগ করবো।

প্রথম ভাগে মানে প্রথম দশদিনে আমরা Brand Awarenss + Traffic + Engagement + Video Views ক্যাম্পেইন চালাবো। কারণ আমাদের শুরুর দিকটায় অবজেক্টিভ হচ্ছে স্টুডেন্টদের মধ্যে একটা ওয়ার্ড অফ মাউথ ক্রিয়েট করা এবং ফিলিপকটলারের স্পিচ বা উনার সাইন করা একটা সার্টিফিকেটের যে ভ্যালু আছে সেটা স্টাব্লিশ করা।

দ্বিতীয় ভাগে মানে পরের ২৫ দিনে Brand Awareness + Traffic + Conversion ক্যাম্পেইন চালাবো। এইখানে আমাদের অব্জেক্টিভ হচ্ছে স্টিল ওয়ার্ড অফ মাউথ তৈরি করা সাথে ওয়েবে ট্রাফিক পাঠিয়ে ডাটা কালেক্ট করা এবং কনভারসনের মাধ্যমে সেল জেনারেট করা।

এর পর আসে আমাদের তৃতীয় এবং আসল ধাপ। কারণ আমরা ধরেই নিয়েছি যে বিগত ৩৫ দিনে আমরা পর্যাপ্ত সেল জেনারেট করতে পারি নাই এবং সম্পূর্ণ সেলসটা জেনারেট হবে লাস্ট এই ১৫ দিনে। এই ১৫ দিনে আমাদের প্ল্যান হলো আমাদের সমস্ত USP এবং Market Influence ব্যাবহার করে ৩৬০* ক্যাম্পেইন চালানো এবং মার্কেটে FOMO ক্রিয়েট করা। 360* ক্যাম্পেইনের জন্য আমরা যে সব চ্যানেল সিলেক্ট করেছিলাম তা হলো Facebook, Google এবং Youtube.

Google and Youtube কে আমরা ব্যবহার করবো মূলত রিমার্কেটিং পারপাজে সো এইখানে আমাদের বাজেট থাকবে ৩০% আর বাদ বাকি ৭০% বাজেট আমরা স্পেন্ড করবো Facebook এই।

এবার আসেন বাজেট নিয়ে আলাপ করা যাক। আমি আবারো বলছি এইটা এমন একটা কেস যেটার মার্কেট সম্পর্কেই আসলে আমাদের জানা নাই বা জানার সুযোগ এবং সময় কোনটাই নাই বা ছিলো না। তাই আমরা যা যা ডিজিট তুলে ধরবো তা অনেকটাই অনুমান ভিত্তিক এবং ফেসবুকের ডাটা এবং আমার এক্সপেরিয়েন্স থেকে পাওয়া।

প্রথম দশদিন ব্র‍্যান্ড এওয়ারনেস তৈরি করার জন্য আমরা বাজেট নিয়েছিলাম পার ডে ১০০০০ ডলার। সো ১০ দিনে আমাদের বাজেট ১০,০০০ ডলার। এই ১০ হাজার ডলারকে আমরা আবার ৫ ভাগে ভাগ করেছি।

Brand Awareness : 4000 USD

Reach: 2000 usd Video Views : 2000 usd

Engagement : 1000 usd Traffic (LP views) : 1000 Usd

সো টোটাল এই ১০ হাজার ডলার স্পেন্ড করে উপরের ৫ টা অবজেক্টিভের বেসিসে আমরা আনুমানিক ১৫ মিলিয়ন বা ১.৫ কোটি Impression আনতে পারবো। এদিকে আমার অডিয়েন্স সংখ্যা প্রায় ফিমেল বাদ দিয়ে প্রায় ৪৫+ লাখ। সো আমাদের এভারেজ ফ্রিকোয়েন্সি গিয়ে দাঁড়ায় ২ তে। যদি আমরা রোজ এই ৪৫+ লাখ মার্কেটিং এনথিউসিয়াস্টকে ২ বার করে এওয়্যার করতে চাই তবে ১০ দিনে আমাদের বাজেট লাগবে ১০ গুণ।

মানে ১০০০০ ডলার * ১০= ১ লাখ ডলার মানে প্রায় ১ কোটি টাকা।

মানে প্রায় ১ কোটি টাকার ব্র‍্যান্ড এওয়ারনেস ক্যাম্পেইন আমাদের চালাতে হবে যদি আমরা আমাদের অডিয়েন্সের মাথায় ঢুকে যেতে চাই।

আর লাস্ট ৪০ দিনে আমাদের অব্জেক্টিভ থাকবে সেল জেনারেট করা। সো এই স্টেজে এসে ও আমরা চেষ্টা করব সেল জেনারেশানের পাশাপাশি ব্র‍্যান্ড এওয়ারনেসটা ও কন্টিনিউ করা। তাই আমরা প্রতিদিনকার বাজেট সেট করেছিলাম ছিলাম এভাবে-

Brand Awareness (Facebook + Google + Youtube) : 1000 USD Traffic and Conversion (Facebook) : 1000 USD

যদি আমরা রোজ ২০০০ USD এর এড চালাতে পারি তবে আমাদের ম্যাথ এবং গ্রাফ আমাদের বলছিলো আমরা কম করে হলে ও প্রতি ২০০০ ডলারে ২৫০০ কনভারসন পাবো।

হাতে কলমে ডিজিটাল মার্কেটিং প্র‍্যাক্টিস করতে চান?

এখন আমাদের টোটাল কনভারসন দরকার ২০,০০,০০০ হাতে সময় আছে ৪০ দিন। প্রতিদিন কনভারসন দরকার ৫০,০০০।

এদিকে প্রতি ২০০০ ডলারে কনভারসন পাচ্ছিলাম ২৫০০ তাহলে প্রতিদিন ৫০,০০০ কনভারসন পেতে বাজেট দরকার ৪০,০০০ ডলার। আর পুরো ২০ লাখ কনভারসনে বাজেট দরকার ১৬,০০,০০০ ডলার।

যদি পুরো বাজেটকে সামারি করি তাহলে প্রথম ১০ দিনে দরকার ১ লাখ ডলার আর পরের ৪০ দিনে দরকার ১৬ লাখ ডলার। টোটাল ১৭ লাখ ডলারকে বাংলায় কনভার্ট করলে দাঁড়ায় ১৭ কোটি টাকা।

বাবারে……

উপরে যেই ম্যাথটা শুনাইলাম সেটা ছিলো একটা মিডিয়া প্ল্যান। কিন্তু অনেক ক্যালকুলেশান করে এই প্ল্যান আমি শেষ মেশ এক্সিকিউট করি নাই।

আসেন এবার শুনাই কেন করি নাই।

1. প্রতিদিন এরকম হাজার হাজার ডলার খরচ করার মতন অডিয়েন্সই আসলে আমাদের ছিলো না। আমরা চাইলে ও ৪০ দিনে এত কোটি কোটি টাকা খরচ করতে পারতাম না।

2. অডিয়েন্সের সংখ্যাটা যেহেতু লিমিটেড Audience Overlapping হয়ে ম্যাক্সিমাম টাকা নষ্ট হতো।

3. এতো কোটি কোটি টাকা খরচ করার জন্য যে পরিমাণ ক্রিয়েটিভ বা কন্টেন্ট আমাদের দরকার তা তৈরি করার মতন সময় ছিলো না। কারণ অনেক অনেক কন্টেন্ট নিয়ে যদি না নামি তাহলে অল্প কদিনেই Ad fatigue হওয়া শুরু করতো।

4. এই কাজ HTTPOOL একাউন্ট ছাড়া কোন ভাবেই করা সম্ভব ছিলো না। অথচ একটা HTTPOOL একাউন্ট অনবোর্ড করতেই আমার ১০ দিন লেগে যেতো।

5. যেই বিগ বাজেট প্ল্যান আমরা করেছি আমি নিশ্চিত ছিলাম না এই পরিমাণ ডলার আমরা আদৌ ম্যানেজ করতে পারতাম কিনা।

6. Ad account বা Page Restriction হবার একটা চান্স তো বরাবরের মতন থাকেই। যদি কোন একটা অঘটন ঘটে তাইলে ক্যাম্পেইন ফ্লপ।

7. Bidding একটা বড় প্রব্লেম হয়ে দাঁড়াইতো। দেখা যাইতো আমার কন্টেন্ট ই আমার সাথে Auction এ বিডিং করে পারতো না।

সো উপরের ঘটনা গুলো ছিলো আমার SWOT Analysis এর Thread. যেটা আমার কাছে মনে হয়েছে আনরিকোভারেবল। কোটি কোটি টাকা খরচ করে যদি ক্যাম্পেইন সাক্সেস করা না যায় তাইলে কেল্লাফতে।

যদি হাতে কলমে কাজ শিখে নিজেকে মার্কেটে স্টাবলিশ করতে চান তবে এখনি এনরোল করে ফেলুন আমার প্রিমিয়াম কোর্স:

​​​​​”Digital Marketing RoadMap” এ…

Share:

"ইফেক্টিভ ফানেল স্ট্রেটিজি" ফ্রি ইবুকটি ডাউনলোড করতে নিচের ফর্মটি ফিলাপ করুন

আরো ব্লগ

লিড জেনারেশন করলে অডিয়েন্স থাকবে হাতের মুঠোয়!!

আমরা যারা অনলাইনে বিজনেস করি আমাদের সব থেকে বড় সমস্যা হচ্ছে আমরা ম্যাসেঞ্জারে ক্লায়েন্টের সাথে ডিল ক্লোজ করতে পারি না। আমরা ম্যাসেজ তো পাই হাজারে

ভিসিবিলিটি ইজ মোর ইম্পরটেন্ট দ্যান এভেইলেবেলিটি

চা খেতে বের হয়েছিলাম। প্রথম চুমুক টা দিতেই অপর পাশের মুদি দোকানে চোখ গেলো। একজন লোক শার্ট প্যান্ট ইন করে তেলের বোতল গোছাচ্ছে। মোটামুটি ১৫/২০

লগরিদম ভাল না লাগলেও আপনাকে এলগরিদম জানাই লাগবে!!

আমরা যারা ফেসবুকের এডভারটাইজমেন্ট নিয়ে কাজ করি আমাদের সব থেকে বড় প্রব্লেমটা কি জানেন?  প্রব্লেমটা হলো আমরা লাখ লাখ টাকার এড  ফেসবুকে ঠিকই চালাই কিন্তু

আই লেভেল ইজ বায় লেভেল!

ইংরেজীতে একটা প্রবাদ আছে, Where there is will, There is a way. আর তাই কাস্টমারের সোস্যাল বিহেভিয়ার বা পারচেজ বিহেভিয়ারে প্রভাব ফেলতে দিনের পর দিন