মার্কেটার হয়ে এই জারগন গুলো জানেন না এখনো?

ভাই ব্যাবসা পাতি করেন? 

ক্লায়েন্ট মিটিং করেন?

এদিক সেদিক গেট টুগেদার এ যান?

সেশান-সেমিনার-মিটিং এ বক্তা হিসেবে উঠেন?

যদি উপরের যে কেও আপনি হয়ে থাকেন তাইলে ভাই অনুগ্রহ করে পুরা কন্টেন্ট টা পড়েন এবং যা বুঝানোর চেষ্টা করছি বুঝেন এবং মুখস্থ করেন। আর সুযোগ পাইলে কোন একদিন আমারে ধন্যবাদ দিয়েন।

আসেন শুরু করি ব্যাবসায়ের গুরুত্বপূর্ণ কিছু টার্ম শিখা যেগুলা যে কোন সময় যে কোন জায়গায় আপনার ইজ্জত চলে যাওয়াথেকে আপনাকে বাচাতে পারে।

Opex: আমি এজেন্সি চালানোর সুবাদে এই Opex শব্দটা প্রায়ই শোনা লাগে। এই ধরুন একটা মিটিং এ বসে আছি ক্লায়েন্টের হাতে আমার দেয়া প্রপোজাল শোভা পাচ্ছে। তিনি হঠাৎ জিজ্ঞাসা করে বসেন আচ্ছা পুরো মিডিয়া বায়িং প্ল্যানে Opex কতো ধরছেন? বুঝুন একবার আপনি ক্লায়েন্ট এর সামনে বসা। ক্লায়েন্ট Opex জানতে চাইছে কিন্তু Opex শব্দটাই আপনি আজপ্রথম শুনছেন।

হইল কিছু? আসেন শিখি হোয়াট ইজ Opex. এর মানে হলো Operation Expenditures. আশা রাখি পুরোটা শুনে এইবার আপনি পানির মতন ক্লিয়ার। Operation Expenditure মানে হলো আপনার ডেইলি অপারেশন চালাতে বা day-to-day বেসিসে অফিসে যে এক্সপেন্স করেন সেটাই। সো এর পর থেকে ক্লায়েন্টের সামনে Opex নিয়ে আলাপ করতে প্যারা খাবেন?

Capex: Opex বুঝার পর সম্ভবত Capex বুঝতে আমাদের অসুবিধা হবার কথা না। হ্যা একদম ঠিক ধরছেন Capex মানে হলো Capital Expenditure. উদাহরণ দিয়ে যদি বলি, আপনার বিজনেসের ক্যাপিটাল মানে এসেটস কিনতে, রিপেয়ার করতে, আপডেট করতে অথবা ইম্প্রুভ করতে যে Expenses আপনি করে থাকেন সেটাকে বলে Capex. মূলত আমাদের লং-টার্ম খরচগুলাকেই বলা হয় Capex.

Customer Aquisition Cost: একজন নিউ কাস্টমার একুয়্যার করার জন্য তার পিছনে যত টাকা খরচ করা হয় সেটাকে বলে Customer aquisition cost. অর্থাৎ এই খরচটা সরাসরি রিলেটেড টু মার্কেটিং এবং সেলস। আপনি ১০ জন নতুন কাস্টমার একুয়্যার করতে যদি ২০ টাকা খরচ করেন তবে আপনার পার কাস্টমার একুয়জিশান কস্ট আসছে ২ টাকা। তাহলে আমার CAC হলো ২ টাকা। কাস্টমার এক্যুইজিশান কস্ট যদি আমরা বের করতে পারি তবে বিজনেসের ROI ক্যালকুলেট করা অনেক সহজ হয়ে যায়।

ধরুন সারামাসে আপনার রেভিনিউ জেনারেট হয়েছে ৫০০ টাকা আর এদিকে আপনার

Monthly Recurring Revenue: এটা হচ্ছে সারা মাস জুড়ে আপনার যে এক্টিভ ইউসার আছে তাদের কাছ থেকে আপনি কতটাকা রেভিনিউ জেনারেট করতে পারবেন মাসে তার একটা মান্থলি প্রেডিকশান। এই টার্মটা কাজ করে সাধারণত Subscription-based বিজনেসের ক্ষেত্রে। এই যেমন ধরুন আপনার একটা অনলাইন শপে মান্থলি বেসিসে ইউসার হয়তো বাজার করে। সো আপনি আগে থেকেই তাহলে একটা অনুমান জেনারেট করতে পারেন যে এই মাসে আপনার কারেন্ট ইউসারদের থেকেই কি পরিমাণ রেভিনিউ জেনারেট হতে পারে।

SAAS : আমরা যারা মার্কেটিং বা বিজনেসের সাথে ইনভলভ আছি এই SAAS মডেলটার কথা প্রায়ই শুনি। কিন্তু সবাইকিআসলে বুঝি? SAAS এর Acronym হলো Software As A Service. আর এর মানে হল আপনি যখন একটা সফটওয়্যার কেমান্থলি সাবস্ক্রিপশন বেসিসে আপনার ইউসারকে ব্যাবহার করতে দিবেন বা ব্যাবহার করার লাইসেন্স দিবেন তখন সেটাকে আমরা বলি SAAS বা Software As A Service. আমার একজন ক্লায়েন্ট আছেন যিনি মূলত মান্থলি পেমেন্টের বিনিময়ে তারমূল ওয়েবসাইটে একটা সাব ডোমেইনের মাধ্যমে ক্লায়েন্টদেরকে তাদের প্রোডাক্ট শোকেস করতে দেয়। আর তাদের বিজনেসটাগড়েই উঠছে মূলত SAAS মডেলকে বেজ করে।

Margin: mধরুন আপনি ৩০০ টাকায় একটা প্রোডাক্ট সেল করেছেন এবং এই ৩০০ টাকার প্রোডাক্ট সেল করতে আপনার প্রোডাকশান, অপারেশন এবং মার্কেটিং এ মোট ২৪০ টাকা খরচ হয়েছে। এই যে এখানে আমরা দুইটা নাম্বার পেলাম এই দুইনাম্বার এর পার্থক্যই হলো মূলত Margin. 

Broadly speaking, a company’s margin is its ratio of profit to revenue.

Gross vs NeT: আমরা প্রায়ই Gross এবং Net এর মধ্যে কনফিউশান তৈরি করে ফেলি। চলেন আজ সেই কনফিউশান দূর করা যাক।

হাতে কলমে ডিজিটাল মার্কেটিং প্র‍্যাক্টিস করতে চান?

ধরুন আপনি ধুমধারক্কা বিজনেস করেন এবং প্রতি মাসে ৫০০ টাকা রেভিনিউ জেনারেট করেন সব মিলিয়ে এবংসেই রেভিনিউ থেকে মাসে ৫০ টাকা ট্যাক্স এর পিছনে আর ১০০ টাকা আপনার এমপ্লয়ীদের স্যালারি ও দোকান ভাড়ায় খরচ করেন।

সো এখানে আপনি শুরুতে ৫০০ ইনকাম জেনারেট করেছেন এবং শেষে সব ধরনের খরচ বাদ দিয়ে ৩৫০ টাকা হাতে রাখতে পেরেছেন। এই যে মোট ৫০০ ইনকাম করেছেন শুরুতে এটাকেই বলে Gross মানে Gross Income বা মোট ইনকাম। আবার সব ধরনের খরচ বাদ দিয়ে এই যে হাতে ৩৫০ টাকা রাখতে পেরেছেন এটাকে বলে Net মানে Net income বা নীট ইনকাম।

SWOT : SWOT হলো মার্কেটিং এর একটা স্ট্রেটেজিনক এনালাইটিক্স টেকনিক। SWOT Analysis এ জানা যায়

S for Strength

W for Weakness

O for Opportunity

T for Threat

B2B and B2C: B2B বা B2C মার্কেটিং এর বেশ প্রচলিত একটা টার্ম হলে ও D2C বা C2C সম্পর্কে আমরা অনেকেই কিন্তু জানি না।

আমি যখন ACI তে চাকরি করতাম তখন আমি ACI এর পেইন্ট বিজনেসটা দেখতাম। আমাদের বিজনেসে যে মডেলটা আমরা ব্যাবহার করতাম সেটা ছিলো B2B মডেল। একটু খুলে বলি, ধরুন আমরা ACI নিজেরা একটা বিজনেস এবং আমরা পেইন্টসেল করার জন্য যখন কাস্টমার খুঁজতাম আমরা যেতাম দেশের বড় বড়  কর্পোরেট কোম্পানী গুলোর কাছে। কারণ শুরুতেই বললাম আমরা B2B বিজনেস মডেল নিয়ে কাজ করতাম। এর মানে দাঁড়ালো আপনি নিজে একটা বিজনেস হয়ে যখন সরাসরি অন্য কোন বিজনেসকে আপনার প্রোডাক্ট সেল করবেন সেটা হবে একটা B2B মডেল। 

আরো একটা উদাহরণ দেই, ধরুন আপনি একটা কলম কোম্পানী, আপনি কোন এক অলিতে গলিতে নিজের সেলসম্যান দিয়েবা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সরাসরি কাস্টমারদের কাছে কলম বিক্রি করার পাশাপাশি কোন এক কোম্পানী বা বিজনেস প্রতিষ্ঠানে ওকর্পোরেট সেল করে থাকেন। আর এটাই হলো B2B, আর ওই যে বললাম, অলিতে গলিতে কলম বিক্রি করার কথা বা ওয়েবের মাধ্যমে সরাসরি কাস্টমারের কাছে কলম বিক্রি করা, এটাকেই বলে B2C. মানে Business to Consumer. B2C মানে হলো বিজনেস এবং কন্সিউমার এর মাঝখানে কোন রিটেইলার, ডিলার বা ডিস্ট্রিবিউটর থাকেনা।

D2C: D2C মানে হলো Direct to Consumer. অর্থ্যাৎ একটা কোম্পানী বা বিজনেস যখন সরাসরি তার কন্সিউমারদের কেপ্রোডাক্ট ডেলিভারি করে তখন তাকে বলে D2C বিজনেস। আমি জানি আপনি মনে মনে ভাবছেন এটা তো হয়ে গেলো তবে B2C বিজনেস। D2C এই আলাদা নামের মাহাত্ম্য কি তবে?

বুঝি চলুন, B2C এবং D2C এই দুইয়ের মধ্যে পার্থক্য হলো, যখন বিজনেস অন্যের প্রোডাক্ট সরাসরি নিজের কাস্টমারের কাছেসেল করে তখন আমরা সেটাকে বলব B2C, আর যখন বিজনেস শুধুমাত্র নিজের তৈরি করা প্রোডাক্ট কাস্টমারের কাছে সেলকরে সেটাকে বলা হয় D2C বিজনেস। উদাহরণঃ ACI যে পেইন্ট নিয়ে বিজনেস করে এটা নেদারল্যান্ডের একটা নামকরা ব্র‍্যান্ড।ACI যদি এই প্রোডাক্টটা সরাসরি তার কাস্টমারের কাছে বিক্রি করতো তবে এটা হতো একটা  B2C বিজনেস, আর যখন ACI নিজে স্যাভলন প্রডিউস করে সেটা সরাসরি কোন কাস্টমারের কাছে সেল করে এটাকে তখন বলতে হবে D2C বিজনেস।

C2C: এটা হলো যখন একজন কাস্টমার আরেকজন কাস্টমারের কাছে প্রোডাক্ট সেল করে তখন সেটাকে আমরা বলি C2C মডেল। এর একটা ভালো উদাহরণ দেই, আমার এজেন্সি তে যখন কাজের প্রেশার বেড়ে যায়, আমি আমার পরিচিত একফ্রেন্ডকে দিয়ে মাঝে মাঝে এনিমেশন বানাই আমার ক্লায়েন্টের জন্য। এখানে কি হলো একটু বুঝেন, আমি নিজে আমার ফ্রেন্ডথেকে টাকা দিয়ে এনিমেশন বানিয়ে কিনে নিলাম এবং সেটা আবার আমার কাস্টমারকে ডেলিভারি করলাম। ব্যাস হয়ে গেলোকাস্টমার থেকে কাস্টমার মানে C2C মডেল।

product market fit : যারা স্টার্টআপের সাথে ওতোপ্রোতো ভাবে জড়িত আছেন বা কিছুটা পড়াশোনা করেন এই Product Market fit তারা শুনে থাকবেন। এর বাইরে সাধারণ মানুষের কাছে এইটা একদম ই একটা নতুন টার্ম বলে মনে হতে পারে। প্রোডাক্ট মার্কেট ফিট মানে হলো, আপনার প্রোডাক্ট আপনার TG বা Target Group এর ডিমান্ড সেটিসফাই করে।একটাস্টার্টআপ টিকে যাবে নাকি মারা যাবে ধরে নিতে পারেন এটক ডিপেন্ড ই করে Product Market Fit পাওয়া বা না পাওয়ার উপরে।

USP : এইটা মোটামুটি মার্কেটিং এর সব থেকে প্রচলিত টার্ম গুলার মধ্যে একটা। USP এর পুরো ফর্ম হলো Unique Selling Proposition. এই USP দিয়ে মূলত বুঝায় আপনার বিজনেসে বা ব্র‍্যান্ডে এমন কি আছে যেটা আপনার কম্পিটিটরের কাছেনাই। আপনার এমন কি আছে যেটা আপনার ব্র‍্যান্ডকে differenciate করে অন্য ব্র‍্যান্ড গুলা থেকে। যদি কোন একটা পয়েন্টএই differentiation তৈরি করতে পারে তবে এটাকেই বলে USP.

Niche Market: একটা বড় মার্কেটের ভিতর যখন একটা স্পেসিফিক সেগমেন্টকে আলাদা ভাবে ডিফাইন করা হয় তখন সেটাকে বলে Niche Market. ধরুন Shoe Industry তে তো হরেক রকমের জুতো পাওয়া যায় তাই না? এখন আপনি ভাবলেন আমি পশুর চামড়া ব্যবহার করে জুতো বানাবো না আবার রেক্সিন / রাবার এগুলা ব্যাবহার করে ও পরিবেশের ক্ষতিকরবো না। আপনি করলেন কি নতুন একটা সেগমেন্ট স্টার্ট করলেন। হয়তো ফেলে দেয়া বোতল বা প্লাস্টিক দিয়ে একটা নতুন ইনোভেশনের মাধ্যমে নতুন এক ধরনের ম্যাটেরিয়াল তৈরি করলেন যেটা দিয়ে জুতো বানানো সম্ভব। 

সো বিরাট একটা ইন্ডাস্ট্রিতে আপনি যখন নিজের একটা unique needs fullfill করে একদম ছোট একটা সেগমেন্ট নিয়ে কাজশুরু করলেন তখন সেটাকে আমরা একটা Niche Market বলি। এখন Niche Market মানে এই না যে ইনোভেশন লাগবেই।আপনি জাস্ট বাচ্চাদের জুতো ও যদি বিক্রি করে তাইলে ও কিন্তু আপনি পুরো ইন্ডাস্ট্রি এর ভিতর ছোট্ট এক্টা niche নিয়ে কাজকরছেন। এটা ও একটা Niche Market.

Inbound Marketing:  যখন কাস্টমার আপনাকে খুজে বেড়াবে তখন ই সেটাকে আমরা বলি Inbound Marketing.  অর্থাৎযদি আপনার প্রোডাক্ট ডিমান্ড থাকে বা আপনার কাছে ইউসাররা ভালো এক্সপেরিয়েন্স 

Bounce Rate: Bounce Rateদিয়ে একটা পারসেন্ট অফ নাম্বারকে বুঝায় যারা একটা ওয়েবে বা ওয়েব পেজে ঢুকে কোন একশন না নিয়েই বেরিয়ে আসে। একশন না নিয়ে বেরিয়ে আসা মানুষরা যেহেতু কনভার্ট হবে না আমার ওয়েবে সো বুঝায় যায় Bounce Rate বেশি হওয়া মানেই এটা আমাদের বিজনেসের জন্য খারাপ। সো আমাদেরকে যেভাবেই হোক এই বাউন্স রেটকমিয়ে আনতেই হবে। আপনার সাইটে যদি Heavy Bounce Rate থাকে তবে বুঝে নিতে হবে হয় আপনার কন্টেন্টে ঝামেলা আছে নাহয় আপনার ল্যান্ডিং পেজে ঘাপলা আছে আর নাহয় আপনার ওয়েব মোটেও ইউসার ফ্রেন্ডলি না। যার কারণে ট্রাফিকওয়েবে ঢুকে ও কোন ধরনের একশন না নিয়ে ফিরে গেছে।

Revenue: আপনি প্রতিমাসে আপনার রেগুলার অপারেশন থেকে যা কিছু ইনকাম করেন সেটাকেই বলে মূলত রেভিনিউ।অর্থাৎ কোন ধরনের খরচ বাদ না দিয়েই যা কিছু আপনি আর্ন করেন সেটাই হলো রেভিনিউ।

যদি হাতে কলমে কাজ শিখে নিজেকে মার্কেটে স্টাবলিশ করতে চান তবে এখনি এনরোল করে ফেলুন আমার প্রিমিয়াম কোর্স:

​​​​​”Digital Marketing RoadMap” এ…

Share:

"ইফেক্টিভ ফানেল স্ট্রেটিজি" ফ্রি ইবুকটি ডাউনলোড করতে নিচের ফর্মটি ফিলাপ করুন

আরো ব্লগ

লিড জেনারেশন করলে অডিয়েন্স থাকবে হাতের মুঠোয়!!

আমরা যারা অনলাইনে বিজনেস করি আমাদের সব থেকে বড় সমস্যা হচ্ছে আমরা ম্যাসেঞ্জারে ক্লায়েন্টের সাথে ডিল ক্লোজ করতে পারি না। আমরা ম্যাসেজ তো পাই হাজারে

ভিসিবিলিটি ইজ মোর ইম্পরটেন্ট দ্যান এভেইলেবেলিটি

চা খেতে বের হয়েছিলাম। প্রথম চুমুক টা দিতেই অপর পাশের মুদি দোকানে চোখ গেলো। একজন লোক শার্ট প্যান্ট ইন করে তেলের বোতল গোছাচ্ছে। মোটামুটি ১৫/২০

লগরিদম ভাল না লাগলেও আপনাকে এলগরিদম জানাই লাগবে!!

আমরা যারা ফেসবুকের এডভারটাইজমেন্ট নিয়ে কাজ করি আমাদের সব থেকে বড় প্রব্লেমটা কি জানেন?  প্রব্লেমটা হলো আমরা লাখ লাখ টাকার এড  ফেসবুকে ঠিকই চালাই কিন্তু

আই লেভেল ইজ বায় লেভেল!

ইংরেজীতে একটা প্রবাদ আছে, Where there is will, There is a way. আর তাই কাস্টমারের সোস্যাল বিহেভিয়ার বা পারচেজ বিহেভিয়ারে প্রভাব ফেলতে দিনের পর দিন